মুচমুচে ফিশ ফিঙ্গার
উপকরণ: কাঁটা ছাড়া যেকোনো মাছের টুকরা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনে পাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, পাউরুটি বড় ১ টুকরা, মুড়ি গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, আদা মিহি কুচি ১ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, ডিম ২টা, লবণ প্রয়োজনমতো, কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, পাউরুটি রুটি কুচি করা প্রয়োজনমতো।
প্রণাল
উপকরণ: কাঁটা ছাড়া যেকোনো মাছের টুকরা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনে পাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, পাউরুটি বড় ১ টুকরা, মুড়ি গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, আদা মিহি কুচি ১ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, ডিম ২টা, লবণ প্রয়োজনমতো, কর্ন ফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, পাউরুটি রুটি কুচি করা প্রয়োজনমতো।
প্রণাল
ী:
মাছের টুকরার সঙ্গে আদা-রসুন বাটা, লবণ ও কাঁচা মরিচ কুচি অল্প পানি দিয়ে
সেদ্ধ করে শুকিয়ে নিতে হবে। কাঁটা বাছা মাছ, পেঁয়াজ, ধনে পাতা কুচি,
পাউরুটি ভেজানো, লেবুর রস, আদা কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি, ডিমের কুসুম, মুড়ি
গুঁড়া ও প্রয়োজনমতো লবণ দিয়ে খুব ভালোভাবে মাখিয়ে লম্বা ফিঙ্গারের মতো
বানাতে হবে। ডিমের সাদা অংশ, ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার ও অল্প পানি দিয়ে পেস্ট
বানাতে হবে। এবার ফিশ ফিঙ্গার পেস্টে চুবিয়ে পাউরুটি কুচিতে গড়িয়ে ডুবো
তেলে ভাজতে হবে বাদামি করে। প্লাস্টিকের স্টিক অথবা শাশলিক কাঠি ঢুকিয়ে
পাত্রে সাজিয়ে সস দিয়ে পরিবেশন করুন।
ক্ষীর সেমাই
উপকরণ: দুধ ২ কেজি, সেমাই আধা কাপ, সাগুদানা ১ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম কুচি সিকি কাপ, জাফরান এক চিমটি, কাঠবাদাম কুচি সিকি কাপ, কিসমিস ২ টেবিল চামচ, খুরমা কুচি সিকি কাপ, চিনি ১ কাপ। সাজানোর জন্য চেরি ও পেস্তা কুচি প্রয়োজনমতো।
প্রণালী: সাগুদানা ধুয়ে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় দিতে হবে। ঘন ঘন নাড়তে হবে। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে পাত্রে ঢালতে হবে। এবার ছোট ছোট পানতুয়া অথবা রসগোল্লা প্রয়োজনমতো পাত্রে দিতে হবে। ওপরে পেস্তা কুচি ও চেরি দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। নামানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন বেশি ঘন হয়ে না যায়। কারণ ঠান্ডা হলে এটা জমে আসবে।
উপকরণ: দুধ ২ কেজি, সেমাই আধা কাপ, সাগুদানা ১ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম কুচি সিকি কাপ, জাফরান এক চিমটি, কাঠবাদাম কুচি সিকি কাপ, কিসমিস ২ টেবিল চামচ, খুরমা কুচি সিকি কাপ, চিনি ১ কাপ। সাজানোর জন্য চেরি ও পেস্তা কুচি প্রয়োজনমতো।
প্রণালী: সাগুদানা ধুয়ে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় দিতে হবে। ঘন ঘন নাড়তে হবে। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে পাত্রে ঢালতে হবে। এবার ছোট ছোট পানতুয়া অথবা রসগোল্লা প্রয়োজনমতো পাত্রে দিতে হবে। ওপরে পেস্তা কুচি ও চেরি দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। নামানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন বেশি ঘন হয়ে না যায়। কারণ ঠান্ডা হলে এটা জমে আসবে।
মাঠা
উপকরণ: দুধ ৪ কেজি, চিনি ১ কাপ বা পরিমাণমতো, লবণ দেড় চা-চামচ বা স্বাদমতো, আমন্ড ও পেস্তা বাদামবাটা ৪ টেবিল-চামচ, পাতিলেবুর রস আধা কাপ বা স্বাদমতো।
প্রণালি: দুধ ঘুটনি দিয়ে খুব ভালো করে ঘুটে ননি (মাখন) তুলে নিয়ে ওপরের সব উপকরণ মিশিয়ে বরফ-কুচি দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
উপকরণ: দুধ ৪ কেজি, চিনি ১ কাপ বা পরিমাণমতো, লবণ দেড় চা-চামচ বা স্বাদমতো, আমন্ড ও পেস্তা বাদামবাটা ৪ টেবিল-চামচ, পাতিলেবুর রস আধা কাপ বা স্বাদমতো।
প্রণালি: দুধ ঘুটনি দিয়ে খুব ভালো করে ঘুটে ননি (মাখন) তুলে নিয়ে ওপরের সব উপকরণ মিশিয়ে বরফ-কুচি দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
ম্যাকারনি সালাদ
উপকরণ: ম্যাকারনি ২৫০ গ্রাম, সেদ্ধ চিংড়ি মাছ ১০০ গ্রাম, সেদ্ধ ডিম ২টি, সেদ্ধ মুরগির মাংস (লবণ ও আদাবাটা দিয়ে), আধা কাপ, গাজর ৫০ গ্রাম, কাঁচা পেঁপে ৫০ গ্রাম, আলু ১টি, বরবটি ৫০ গাম (সব সবজি লবণ-পানি দিয়ে হালকা সেদ্ধ করা), শসা ১ কাপ, টমেটো ১টি, কাঁচা মরিচ মিহি কুচি ২টি, পেঁয়াজের কুচি ১ টেবিল-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া সিকি চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল-চামচ, মেয়নেজ ৪ টেবিল-চামচ, চিনি ও লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: ম্যাকারনি ফুটন্ত পানিতে ১ টেবিল-চামচ তেল ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরাতে হবে। সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করা যায়।
উপকরণ: ম্যাকারনি ২৫০ গ্রাম, সেদ্ধ চিংড়ি মাছ ১০০ গ্রাম, সেদ্ধ ডিম ২টি, সেদ্ধ মুরগির মাংস (লবণ ও আদাবাটা দিয়ে), আধা কাপ, গাজর ৫০ গ্রাম, কাঁচা পেঁপে ৫০ গ্রাম, আলু ১টি, বরবটি ৫০ গাম (সব সবজি লবণ-পানি দিয়ে হালকা সেদ্ধ করা), শসা ১ কাপ, টমেটো ১টি, কাঁচা মরিচ মিহি কুচি ২টি, পেঁয়াজের কুচি ১ টেবিল-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া সিকি চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল-চামচ, মেয়নেজ ৪ টেবিল-চামচ, চিনি ও লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: ম্যাকারনি ফুটন্ত পানিতে ১ টেবিল-চামচ তেল ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরাতে হবে। সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করা যায়।
দুধ-খোরমা
উপকরণ: দুধ ১ কেজি, খোরমা (বিচিছাড়া) ১ কাপ, পেস্তা বাদাম আধা কাপ, গোলাপজল ১ চা-চামচ, জাফরান সিকি চা-চামচ, চিনি সিকি কাপ, কিশমিশ ২ টেবিল-চামচ।
প্রণালি: দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে আধা কেজি করে নিতে হবে। দুধে খোরমা দিয়ে ফুটিয়ে পেস্তা বাদাম, কিশমিশ দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে ফেলতে হবে। এর মধ্যে গোলাপজল, জাফরান ও চিনি দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
উপকরণ: দুধ ১ কেজি, খোরমা (বিচিছাড়া) ১ কাপ, পেস্তা বাদাম আধা কাপ, গোলাপজল ১ চা-চামচ, জাফরান সিকি চা-চামচ, চিনি সিকি কাপ, কিশমিশ ২ টেবিল-চামচ।
প্রণালি: দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে আধা কেজি করে নিতে হবে। দুধে খোরমা দিয়ে ফুটিয়ে পেস্তা বাদাম, কিশমিশ দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে ফেলতে হবে। এর মধ্যে গোলাপজল, জাফরান ও চিনি দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
মুরগি-আনারসের সালাদ
উপকরণ: মুরগির মাংসের টুকরা ১ কাপ, আনারসের টুকরা ১ কাপ, শসা ১ কাপ।
ড্রেসিং: মেয়নিজ ৮ টেবিল চামচ, লবণ আধা চা-চামচ, চিনি ২ চা-চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ ও লেবুর রস ২ চা-চামচ।
প্রণালি: সালাদ ড্রেসিং আলাদাভাবে মিশিয়ে নিন। মুরগির মাংস সিদ্ধ করে নিন। এবার সস, আনারস ও মাংস একসঙ্গে মিশিয়ে ড্রেসিং দিয়ে পরিবেশন।
উপকরণ: মুরগির মাংসের টুকরা ১ কাপ, আনারসের টুকরা ১ কাপ, শসা ১ কাপ।
ড্রেসিং: মেয়নিজ ৮ টেবিল চামচ, লবণ আধা চা-চামচ, চিনি ২ চা-চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ ও লেবুর রস ২ চা-চামচ।
প্রণালি: সালাদ ড্রেসিং আলাদাভাবে মিশিয়ে নিন। মুরগির মাংস সিদ্ধ করে নিন। এবার সস, আনারস ও মাংস একসঙ্গে মিশিয়ে ড্রেসিং দিয়ে পরিবেশন।
সেদ্ধ সবজির সালাদ
উপকরণ: আলু সেদ্ধ ১ কাপ, মটরশুঁটি সেদ্ধ আধা কাপ, গাজর সেদ্ধ ১ কাপ, শসা ২টি, ডিম সেদ্ধ ২টি।
ড্রেসিং: মেয়নিজ ৪ টেবিল চামচ, ক্রিম ২ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: সব সবজি ও ডিম কিউব করে কেটে নিন। ড্রেসিং, ডিম আর সবজি বাটিতে মেশান। ঠান্ডা করে পরিবেশন।
উপকরণ: আলু সেদ্ধ ১ কাপ, মটরশুঁটি সেদ্ধ আধা কাপ, গাজর সেদ্ধ ১ কাপ, শসা ২টি, ডিম সেদ্ধ ২টি।
ড্রেসিং: মেয়নিজ ৪ টেবিল চামচ, ক্রিম ২ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: সব সবজি ও ডিম কিউব করে কেটে নিন। ড্রেসিং, ডিম আর সবজি বাটিতে মেশান। ঠান্ডা করে পরিবেশন।
পাউরুটির শাহি মিষ্টি
উপকরণ: দুধ (দেড় লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করতে হবে) সোয়া কাপ, ময়দা আধা কাপ, পাউরুটি তিন-চার টুকরা, সুজি সিকি কাপ, মাওয়া আধা কাপ, এলাচি গুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ ১ চিমটি, চিনি সিকি কাপ, দুধের সর আধা কাপ, জাফরান আধা চা-চামচ, বাদাম/পেস্তা ১ টেবিল চামচ, গোলাপ জল ২ চা-চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, তেল ভাজার জন্য।
শিরার জন্য: চিনি ৩ কাপ, পানি ৩ কাপ একত্রে মিশিয়ে চুলায় দিন। চিনি গলে কয়েকবার ফু
উপকরণ: দুধ (দেড় লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করতে হবে) সোয়া কাপ, ময়দা আধা কাপ, পাউরুটি তিন-চার টুকরা, সুজি সিকি কাপ, মাওয়া আধা কাপ, এলাচি গুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ ১ চিমটি, চিনি সিকি কাপ, দুধের সর আধা কাপ, জাফরান আধা চা-চামচ, বাদাম/পেস্তা ১ টেবিল চামচ, গোলাপ জল ২ চা-চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, তেল ভাজার জন্য।
শিরার জন্য: চিনি ৩ কাপ, পানি ৩ কাপ একত্রে মিশিয়ে চুলায় দিন। চিনি গলে কয়েকবার ফু
টে উঠলে সিকি চামচ জফরান ও গোলাপজল দিয়ে নামিয়ে রাখুন। শিরাটা পাতলা হবে।
প্রণালি: বাটিতে ঘন দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ জাফরান মিশিয়ে তিন টুকরা পাউরুটি ছিঁড়ে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা খানেক। অন্য পাত্রে ময়দার সঙ্গে সুজি, এলাচি গুঁড়া (আধা চা-চামচ) ও চিনি মিশিয়ে পাউরুটির সঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। তারপর তাতে দুধের সর, সিকি কাপ মাওয়া, আধা টেবিল চামচ বাদাম পেস্তা দিয়ে আরও একবার ব্লেন্ড করে মিষ্টি তৈরির জন্য মসৃণ গোলা তৈরি করুন। যে বাটিতে মিষ্টি রাখবেন, সেটাতে অর্ধেক শিরা ঢেলে রাখুন। কড়াই বা ফ্রাইপ্যানে ডুবোতেলে মিষ্টি ভাজার আন্দাজে তেল ও চার টেবিল চামচ ঘি গরম করে এক চামচ করে গোলা নিয়ে মিষ্টি সোনালি রং করে ভেজে নিন। তেল ছেঁকে মিষ্টি রাখার বাটিতে শিরায় ছেড়ে দিন। ওপর থেকে মাওয়া, বাদাম পেস্তা ও এলাচি গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। তিন ঘণ্টা বা চার ঘণ্টা পর পরিবেশন করুন।
প্রণালি: বাটিতে ঘন দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ জাফরান মিশিয়ে তিন টুকরা পাউরুটি ছিঁড়ে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা খানেক। অন্য পাত্রে ময়দার সঙ্গে সুজি, এলাচি গুঁড়া (আধা চা-চামচ) ও চিনি মিশিয়ে পাউরুটির সঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। তারপর তাতে দুধের সর, সিকি কাপ মাওয়া, আধা টেবিল চামচ বাদাম পেস্তা দিয়ে আরও একবার ব্লেন্ড করে মিষ্টি তৈরির জন্য মসৃণ গোলা তৈরি করুন। যে বাটিতে মিষ্টি রাখবেন, সেটাতে অর্ধেক শিরা ঢেলে রাখুন। কড়াই বা ফ্রাইপ্যানে ডুবোতেলে মিষ্টি ভাজার আন্দাজে তেল ও চার টেবিল চামচ ঘি গরম করে এক চামচ করে গোলা নিয়ে মিষ্টি সোনালি রং করে ভেজে নিন। তেল ছেঁকে মিষ্টি রাখার বাটিতে শিরায় ছেড়ে দিন। ওপর থেকে মাওয়া, বাদাম পেস্তা ও এলাচি গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। তিন ঘণ্টা বা চার ঘণ্টা পর পরিবেশন করুন।
পুঁই চিংড়ির পাকোড়া
উপকরণ: লবণ (সিকি চামচ) ও হলুদ (সিকি চামচ) দিয়ে মেখে দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল দিয়ে ভেজে রাখা চিংড়ি। সরিষার তেল ২৫০ গ্রাম, পুঁইশাকের বড় বড় পাতা (ভাপিয়ে নেওয়া) ২০-২৫টি। লবণ আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ৪টি, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, চালের গুঁড়া আধা কাপ, পানি ১ কাপ, শুকনা মরিচ ভাঙা ১ চা-চামচ, লেবুর রস দেড় টেবিল চামচ, পেঁয়াজ টুকরা (বড়) ১টি, পোস্তদানা সিকি কাপ বা
উপকরণ: লবণ (সিকি চামচ) ও হলুদ (সিকি চামচ) দিয়ে মেখে দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল দিয়ে ভেজে রাখা চিংড়ি। সরিষার তেল ২৫০ গ্রাম, পুঁইশাকের বড় বড় পাতা (ভাপিয়ে নেওয়া) ২০-২৫টি। লবণ আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ৪টি, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, চালের গুঁড়া আধা কাপ, পানি ১ কাপ, শুকনা মরিচ ভাঙা ১ চা-চামচ, লেবুর রস দেড় টেবিল চামচ, পেঁয়াজ টুকরা (বড়) ১টি, পোস্তদানা সিকি কাপ বা
পরিমাণমতো।
প্রণালি: চিংড়িপাটায় মিহি করে বেটে নিন। ফ্রাইপ্যানে দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন। বাদামি রং হয়ে এলে বাটা চিংড়ি মাছ, সিকি চামচ লবণ, কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে নেড়ে আধা টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে ভাজুন। আধা কাপ পানিতে চালের গুঁড়া ২-৩ ঘণ্টা আগে থেকেই ভিজিয়ে রাখুন। একটি প্লেটে পোস্তদানা ছড়িয়ে রাখুন। চালের গুঁড়ার সঙ্গে ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার, বাকি লবণ, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ও মরিচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ঘন ব্যাটার তৈরি করুন। একেকটি পুঁইপাতায় সামান্য চিংড়ি পেস্টের পুর ভরে তা চার ভাঁজ করে মুড়িয়ে নিন। অন্যদিকে ফ্রাইপ্যানে সরষের তেল গরম করুন। পুরভরা পাতা ব্যাটারে চুবিয়ে পোস্তাদানায় গড়িয়ে ডুবোতেলে ভাজুন।
প্রণালি: চিংড়িপাটায় মিহি করে বেটে নিন। ফ্রাইপ্যানে দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন। বাদামি রং হয়ে এলে বাটা চিংড়ি মাছ, সিকি চামচ লবণ, কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে নেড়ে আধা টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে ভাজুন। আধা কাপ পানিতে চালের গুঁড়া ২-৩ ঘণ্টা আগে থেকেই ভিজিয়ে রাখুন। একটি প্লেটে পোস্তদানা ছড়িয়ে রাখুন। চালের গুঁড়ার সঙ্গে ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার, বাকি লবণ, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ও মরিচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ঘন ব্যাটার তৈরি করুন। একেকটি পুঁইপাতায় সামান্য চিংড়ি পেস্টের পুর ভরে তা চার ভাঁজ করে মুড়িয়ে নিন। অন্যদিকে ফ্রাইপ্যানে সরষের তেল গরম করুন। পুরভরা পাতা ব্যাটারে চুবিয়ে পোস্তাদানায় গড়িয়ে ডুবোতেলে ভাজুন।
ব্রেড রোল
উপকরণ: সসেজ এক প্যাকেট, পনির ২০০ গ্রাম, পাউরুটি টুকরা ১০টি, ম্যাগি সস ১০টি, তাবাস্কো সস ২ টেবিল চামচ, লাল মরিচ ভাঙা ২ টেবিল চামচ, গোল মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ ও তেল ৮ টেবিল চামচ।
প্রণালি: ১০টি সেদ্ধ করা সসেজকে লম্বালম্বি করে দুই ভাগ করুন। পনির ১০ টুকরা করুন। সসেজ এবং পনির আলাদা পাত্রে রেখে উভয় পাত্রেই তাবাস্কো সস ও লাল মরিচ ভাঙা, গোল মরিচ গুঁড়া, লেবুর রস দিয়ে মেখে দুই-তিন ঘণ্টা রাখুন। পাউরুটির একেকটি টুকরা অল্প পানিতে চুবিয়ে পানি নিংড়ে নিন। এবার তার মাঝে সসেজের দুটো টুকরা দিন। তার ফাঁকে পনির দিন। এবার তা গোল করে রোল তৈরি করুন। ১০টি রোল তৈরি করে ননস্টিক গ্রিল প্যানে ৪ টেবিল চামচ করে তেল দিয়ে পাঁচটি করে রোল দিয়ে ভেজে নিন।
উপকরণ: সসেজ এক প্যাকেট, পনির ২০০ গ্রাম, পাউরুটি টুকরা ১০টি, ম্যাগি সস ১০টি, তাবাস্কো সস ২ টেবিল চামচ, লাল মরিচ ভাঙা ২ টেবিল চামচ, গোল মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ ও তেল ৮ টেবিল চামচ।
প্রণালি: ১০টি সেদ্ধ করা সসেজকে লম্বালম্বি করে দুই ভাগ করুন। পনির ১০ টুকরা করুন। সসেজ এবং পনির আলাদা পাত্রে রেখে উভয় পাত্রেই তাবাস্কো সস ও লাল মরিচ ভাঙা, গোল মরিচ গুঁড়া, লেবুর রস দিয়ে মেখে দুই-তিন ঘণ্টা রাখুন। পাউরুটির একেকটি টুকরা অল্প পানিতে চুবিয়ে পানি নিংড়ে নিন। এবার তার মাঝে সসেজের দুটো টুকরা দিন। তার ফাঁকে পনির দিন। এবার তা গোল করে রোল তৈরি করুন। ১০টি রোল তৈরি করে ননস্টিক গ্রিল প্যানে ৪ টেবিল চামচ করে তেল দিয়ে পাঁচটি করে রোল দিয়ে ভেজে নিন।
টুনা-চিংড়ি স্যান্ডউইচ
উপকরণ: স্যান্ডউইচ ব্রেড ১০টি, মাঝারি চিংড়ি ১ কাপ, রসুন বাটা আধা চা-চামচ, লাল মরিচ ভাঙা ১ চা-চামচ, লবঙ্গ টেলে ফাঁকি করা ১ টেবিল চামচ, টুনা ১ ক্যান, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ৪ টেবিল চামচ, মেয়নেজ ১ টেবিল চামচ, মাস্টার্ড পেস্ট ১ কাপ, পানির ঝুরি ১ কাপ, মাখন ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: বাটিতে টুনা, ধনেপাতা কুচি, লেবুর রস, মাস্টার্ড পেস্ট, ৪ টেবিল চামচ মেয়নেজ ও ২ টেবিল চামচ
উপকরণ: স্যান্ডউইচ ব্রেড ১০টি, মাঝারি চিংড়ি ১ কাপ, রসুন বাটা আধা চা-চামচ, লাল মরিচ ভাঙা ১ চা-চামচ, লবঙ্গ টেলে ফাঁকি করা ১ টেবিল চামচ, টুনা ১ ক্যান, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ৪ টেবিল চামচ, মেয়নেজ ১ টেবিল চামচ, মাস্টার্ড পেস্ট ১ কাপ, পানির ঝুরি ১ কাপ, মাখন ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: বাটিতে টুনা, ধনেপাতা কুচি, লেবুর রস, মাস্টার্ড পেস্ট, ৪ টেবিল চামচ মেয়নেজ ও ২ টেবিল চামচ
পনির
ঝুরি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল স্যান্ডউইচ তৈরির টুনা
পেস্ট। একটি নন-স্টিক ফ্রাইপ্যানে ১ টেবিল চামচ মাখন নিয়ে রসুন বাটা দিয়ে
নেড়ে চিংড়িগুলোগুলো ছেড়ে কিছুক্ষণ নেড়ে আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিন। অল্প আঁচে
পাঁচ-সাত মিনিট ভাজুন। ৪ টেবিল চামচ মেয়নেজ রুটিতে লাগিয়ে ট্রেতে সাজিয়ে
রাখুন। সেখান থেকে ৫টি রুটিতে টুনা পেস্ট লাগিয়ে তার ওপর কয়েকটি করে ভাজা
চিংড়ি ছড়িয়ে দিন। ওপর থেকে প্রতিটি রুটিতে এক চিমটি করে লবঙ্গ ও মরিচ ভাঙা
ছিটান। রুটিগুলোর ওপরে পানির ঝুরি দিয়ে একেকটি রুটির ওপর মেয়নেজ লাগানো
বাকি রুটির টুকরাগুলো বসিয়ে হালকা চেপে দিন। চুলায় গ্রিল প্যান অল্প আঁচে
বসিয়ে সামান্য করে মাখন দিয়ে স্যান্ডউইচগুলো চেপে চেপে গ্রিল করুন।
স্যান্ডউইচ ডিশে বা ট্রেতে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
পাস্তা-মিটবল
উপকরণ: মিটবল: মুরগির কিমা ৫০০ গ্রাম, তাবাস্কো সস ২ টেবিল চামচ, যেকোনো সিজনিং সস ২ চা-চামচ, লবণ আধা কাপ, সিরকা অল্প, লেবুর রস অথবা টকদই আধা চা-চামচ, ব্রেডক্রাম্ব বা বিস্কুটের গুঁড়া আধা কাপ, টমেটো চটকানো ২ টেবিল চামচ, গোল মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, ডিম ১টি, চিনি ১ চা-চামচ, পাউরুটি টুকরা কয়েকটি ও কাঁচা মরিচ কুচি ১টি।
প্রণালি: বাটিতে মাংসের কিমার সঙ্গে টমেটো চটকানো, লবণ, গোল মরিচ গুঁড়া, সিজ
উপকরণ: মিটবল: মুরগির কিমা ৫০০ গ্রাম, তাবাস্কো সস ২ টেবিল চামচ, যেকোনো সিজনিং সস ২ চা-চামচ, লবণ আধা কাপ, সিরকা অল্প, লেবুর রস অথবা টকদই আধা চা-চামচ, ব্রেডক্রাম্ব বা বিস্কুটের গুঁড়া আধা কাপ, টমেটো চটকানো ২ টেবিল চামচ, গোল মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, ডিম ১টি, চিনি ১ চা-চামচ, পাউরুটি টুকরা কয়েকটি ও কাঁচা মরিচ কুচি ১টি।
প্রণালি: বাটিতে মাংসের কিমার সঙ্গে টমেটো চটকানো, লবণ, গোল মরিচ গুঁড়া, সিজ
নিং
ও তাবাস্কো সস এবং লেবুর রস মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন। ডিমের সাদা অংশে
পাউরুটি ছোট ছোট টুকরা করে মিশিয়ে কিমার সঙ্গে দিয়ে মেখে দিন। এবার হাতের
তালুতে অল্প করে কিমা নিয়ে ছোট ছোট মিটবল তৈরি করে ভেজে উঠিয়ে রাখুন।
পাস্তা এবং মিটবল রান্নার উপকরণ: ১ চা-চামচ লবণ ও ১ চামচ তেল দিয়ে সেদ্ধ করা পাস্তা ৪০০ গ্রাম, গাজর কিউব এক কাপ, আলু চৌকো করে কাটা আধা কাপ, টমেটো কুচি ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ। রসুন কুচি ২ টেবিল চামচ। লেবুর রস বা সিরকা ১ চা-চামচ। রোজমেরি, অরিগ্যানো, বেসিল ইত্যাদি ১ চা-চামচ করে। সাদা গোল মরিচ গুঁড়া আধা চামচ। কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ। জলপাই তেল ৫ টেবিল চামচ। ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ। চিলি গার্লিক সস ১ টেবিল চামচ। টমেটো সস ২ টেবিল চামচ। পনির ঝুরি (মোজারোলা) ১ কাপ।
প্রণালি: ফুটন্ত গরম পানিতে ১ চা-চামচ লবণ ও ১ চা-চামচ তেল দিয়ে পাস্তা ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। বেকিং ট্রেতে অল্প তেল মেখে পাস্তা নিয়ে ১ টেবিল চামচ জলপাই তেল দিয়ে মেখে রাখুন। আলু এবং গাজর সিকি চামচ লবণ দিয়ে সামান্য ভেজে নরম করে নিন। এবার তা নামিয়ে পাস্তার সঙ্গে মিশিয়ে সমান করে ওপর থেকে আধা কাপ পনির ঝুরি ছিটিয়ে রাখুন। ফ্রাইপ্যানে বাকি ২ চামচ জলপাই তেল গরম করে অবশিষ্ট পেঁয়াজ দিয়ে ভেজে রসুন কুচি দিন এবং পেঁয়াজ ও রসুন হালকা বাদামি করে ভেজে নিন। এবার টমেটো কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। তাতে সিরকা বা লেবুর রস, চিলি গার্লিক সস, টমেটো সস, লবণ, চিনি, রোজমেরি, অরিগ্যানো, বেসিল, গোল মরিচ গুঁড়া ও অর্ধেক কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে ধনেপাতা কুচি দিয়ে মিটবলগুলো ছেড়ে দিন। ভালোমতো মিশিয়ে নেড়েচেড়ে জ্বালে রাখুন। পানি সিকি কাপ বা ২ টেবিল চামচের মতো দিয়ে কষিয়ে নিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন। সামান্য ঝোল থাকবে। তাই পানি পুরো শুকাবেন না। এবার তা চুলা থেকে নামিয়ে পাস্তার ওপর বিছিয়ে দিন। তার ওপর পনির ঝুরি, লাল মরিচ ভাঙা ও বাকি অর্ধেক কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে প্রিহিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ৮ থেকে ১০ মিনিট বেক করুন। হয়ে গেলে বের করে পরিবেশন করুন।
পাস্তা এবং মিটবল রান্নার উপকরণ: ১ চা-চামচ লবণ ও ১ চামচ তেল দিয়ে সেদ্ধ করা পাস্তা ৪০০ গ্রাম, গাজর কিউব এক কাপ, আলু চৌকো করে কাটা আধা কাপ, টমেটো কুচি ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ। রসুন কুচি ২ টেবিল চামচ। লেবুর রস বা সিরকা ১ চা-চামচ। রোজমেরি, অরিগ্যানো, বেসিল ইত্যাদি ১ চা-চামচ করে। সাদা গোল মরিচ গুঁড়া আধা চামচ। কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ। জলপাই তেল ৫ টেবিল চামচ। ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ। চিলি গার্লিক সস ১ টেবিল চামচ। টমেটো সস ২ টেবিল চামচ। পনির ঝুরি (মোজারোলা) ১ কাপ।
প্রণালি: ফুটন্ত গরম পানিতে ১ চা-চামচ লবণ ও ১ চা-চামচ তেল দিয়ে পাস্তা ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। বেকিং ট্রেতে অল্প তেল মেখে পাস্তা নিয়ে ১ টেবিল চামচ জলপাই তেল দিয়ে মেখে রাখুন। আলু এবং গাজর সিকি চামচ লবণ দিয়ে সামান্য ভেজে নরম করে নিন। এবার তা নামিয়ে পাস্তার সঙ্গে মিশিয়ে সমান করে ওপর থেকে আধা কাপ পনির ঝুরি ছিটিয়ে রাখুন। ফ্রাইপ্যানে বাকি ২ চামচ জলপাই তেল গরম করে অবশিষ্ট পেঁয়াজ দিয়ে ভেজে রসুন কুচি দিন এবং পেঁয়াজ ও রসুন হালকা বাদামি করে ভেজে নিন। এবার টমেটো কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। তাতে সিরকা বা লেবুর রস, চিলি গার্লিক সস, টমেটো সস, লবণ, চিনি, রোজমেরি, অরিগ্যানো, বেসিল, গোল মরিচ গুঁড়া ও অর্ধেক কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে ধনেপাতা কুচি দিয়ে মিটবলগুলো ছেড়ে দিন। ভালোমতো মিশিয়ে নেড়েচেড়ে জ্বালে রাখুন। পানি সিকি কাপ বা ২ টেবিল চামচের মতো দিয়ে কষিয়ে নিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন। সামান্য ঝোল থাকবে। তাই পানি পুরো শুকাবেন না। এবার তা চুলা থেকে নামিয়ে পাস্তার ওপর বিছিয়ে দিন। তার ওপর পনির ঝুরি, লাল মরিচ ভাঙা ও বাকি অর্ধেক কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে প্রিহিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ৮ থেকে ১০ মিনিট বেক করুন। হয়ে গেলে বের করে পরিবেশন করুন।
পিনাট চপ
উপকরণ: চিনাবাদাম গুঁড়া ১ কাপ, আলু (বড়) ৪টি, সুইট কর্ন ১ কাপ, লাল ক্যাপসিকাম (না দিলেও চলবে) কুচি ১টি, লবণ ১ চা-চামচ, লাল মরিচ আধা ভাঙা ২ টেবিল চামচ, ব্রেড ক্রাম্ব ২ টেবিল চামচ, কর্ন ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, ডালিম অথবা আনার দানা সিকি কাপ, লেবুর রস আধা টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ ও তেল সিকি কাপ ।
প্রণালি: আলু ধুয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। খোসা ছাড়িয়ে মসৃণ করে চটকে নিন। বাটিতে চ
উপকরণ: চিনাবাদাম গুঁড়া ১ কাপ, আলু (বড়) ৪টি, সুইট কর্ন ১ কাপ, লাল ক্যাপসিকাম (না দিলেও চলবে) কুচি ১টি, লবণ ১ চা-চামচ, লাল মরিচ আধা ভাঙা ২ টেবিল চামচ, ব্রেড ক্রাম্ব ২ টেবিল চামচ, কর্ন ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, ডালিম অথবা আনার দানা সিকি কাপ, লেবুর রস আধা টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ ও তেল সিকি কাপ ।
প্রণালি: আলু ধুয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। খোসা ছাড়িয়ে মসৃণ করে চটকে নিন। বাটিতে চ
টকানো
আলু, সুইট কর্ন, লাল ক্যাপসিকাম, লবণ, লাল মরিচ ভাঙা, ব্রেড ক্রাম্ব ও
কর্নফ্লাওয়ার একত্রে ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে ১০ থেকে ১২টি ভাগ করুন। একটি ছোট
বাটিতে আনার দানা, লেবুর রস ও এক চিমটি লবণ, কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে মিশিয়ে
নিন। এবার হাতের তালুতে নিয়ে একেকটি ভাগ গোল করে মাঝখানে হাঁড়ির মতো গর্ত
করে প্রতিটির ভেতরে আনার দানার পুর ভরে মুখ বন্ধ করে টিকিয়ার মতো চ্যাপ্টা
করে চপ তৈরি করুন। এবার প্রতিটি গুঁড়া করা চিনাবাদামে গড়িয়ে নিন।
ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে চপগুলো দুই পিঠ সোনালি রং করে ভেজে একটি টিস্যু পেপার অথবা পেপার ন্যাপকিনে রাখুন। তেল শুষে নিয়ে প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে চপগুলো দুই পিঠ সোনালি রং করে ভেজে একটি টিস্যু পেপার অথবা পেপার ন্যাপকিনে রাখুন। তেল শুষে নিয়ে প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
ভাপা ইলিশ
উপকরণ: ইলিশ মাছের পেটি ও গাদা একসঙ্গে রাখা বড় করে টুকরা ৮টি, টক দই সিকি কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, সরিষা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, শুকনো মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি সিকি চা চামচ, পোস্তদানা ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: কাঁচা মরিচ, পোস্তদানা, সরিষা একসঙ্গে মিহি করে বেটে টক দই ফুটিয়ে নিতে হবে। মাছের গায়ে হলুদ, গুঁড়া মরিচ, লবণ, চিনি, তেল, পেঁয়াজ দিয়ে মাখিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। এবার মাছের মিশ্রণের সঙ্গে দইয়ের মিশ্রণ মিলিয়ে সামান্য পানি দিতে হবে। প্রেসার কুকারে সামান্য পানি দিয়ে মাছের পাত্রে বসিয়ে মুখ বন্ধ করে ৫-৬ মিনিট চুলায় রেখে নামাতে হবে।
উপকরণ: ইলিশ মাছের পেটি ও গাদা একসঙ্গে রাখা বড় করে টুকরা ৮টি, টক দই সিকি কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, সরিষা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, শুকনো মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি সিকি চা চামচ, পোস্তদানা ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: কাঁচা মরিচ, পোস্তদানা, সরিষা একসঙ্গে মিহি করে বেটে টক দই ফুটিয়ে নিতে হবে। মাছের গায়ে হলুদ, গুঁড়া মরিচ, লবণ, চিনি, তেল, পেঁয়াজ দিয়ে মাখিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। এবার মাছের মিশ্রণের সঙ্গে দইয়ের মিশ্রণ মিলিয়ে সামান্য পানি দিতে হবে। প্রেসার কুকারে সামান্য পানি দিয়ে মাছের পাত্রে বসিয়ে মুখ বন্ধ করে ৫-৬ মিনিট চুলায় রেখে নামাতে হবে।
ছোলার ডালের হালুয়া
উপকরণ : ছোলার ডাল হাফ কেজি, দুধ ১ লিটার, চিনি ১ কেজি, ঘি চারভাগের এক কাপ, এলাচ গুঁড়ো হাফ কাপ, দারুচিনি গুঁড়ো সোয়া কাপ, গোলাপ পানি ১ টেবিল চামচ। কিসমিস ৫ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম কুচি ৩ টেবিল চামচ।
প্রণালী : ছোলার ডাল, কোড়ানো নারকেলে, দুধ দিয়ে সেদ্ধ করে শুকিয়ে গেলে গরম অবস্থায় কেটে নিতে হবে। কড়াইতে ঘি দিয়ে ডাল বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে চিনি দিয়ে আরো নাড়তে হবে। এলাচ, দারুচিনি গুঁড়ো দিতে হবে। হালুয়া তাল বেঁধে উঠলে কিসমিস, গোলাপ পানি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে-চেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে বরফি করা চাইলে বড় খাঞ্জায়মি লাগিয়ে পেস্তা বাদাম কুচি ছিটিয়ে গরম হালুয়া ঢেলে সমান করতে হবে। ঠান্ডা হলে ছাঁচে বসিয়ে বিভিন্ন নকশা করে পরিবেশন করুন।
উপকরণ : ছোলার ডাল হাফ কেজি, দুধ ১ লিটার, চিনি ১ কেজি, ঘি চারভাগের এক কাপ, এলাচ গুঁড়ো হাফ কাপ, দারুচিনি গুঁড়ো সোয়া কাপ, গোলাপ পানি ১ টেবিল চামচ। কিসমিস ৫ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম কুচি ৩ টেবিল চামচ।
প্রণালী : ছোলার ডাল, কোড়ানো নারকেলে, দুধ দিয়ে সেদ্ধ করে শুকিয়ে গেলে গরম অবস্থায় কেটে নিতে হবে। কড়াইতে ঘি দিয়ে ডাল বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে চিনি দিয়ে আরো নাড়তে হবে। এলাচ, দারুচিনি গুঁড়ো দিতে হবে। হালুয়া তাল বেঁধে উঠলে কিসমিস, গোলাপ পানি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে-চেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে বরফি করা চাইলে বড় খাঞ্জায়মি লাগিয়ে পেস্তা বাদাম কুচি ছিটিয়ে গরম হালুয়া ঢেলে সমান করতে হবে। ঠান্ডা হলে ছাঁচে বসিয়ে বিভিন্ন নকশা করে পরিবেশন করুন।
পাউরুটির হালুয়া
উপকরণ : গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, বাটার অয়েল আধা কাপ, পানি ২ কাপ, পেস্তা বাদাম এক টেবিল চামচ, পাউরুটি কিউব করে বাটা ২ কাপ, চিনি ১ কাপ, স্টাভারি রেড ১ চা চামচ, তবক ২ পিস, গোলাপজল ১ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া হাফ চা চামচ, বাদাম কুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী : পাউরুটি কিউব করে কেটে বাটার অয়েল দিয়ে ভেজে নিন। অন্য পাত্রে ২ কাপ পানি ও চিনি দিয়ে জ্বাল দিন। সাথে স্টাভারি রেড কালার অবশ্যই দিতে হবে। এই সিরায় ভাজা রুটিগুলো দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। ঘন হয়ে এলে ডিসে ঢেলে পেস্তাবাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। পেস্তা বাদাম দেওয়ার আগে তবক দিন।
উপকরণ : গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, বাটার অয়েল আধা কাপ, পানি ২ কাপ, পেস্তা বাদাম এক টেবিল চামচ, পাউরুটি কিউব করে বাটা ২ কাপ, চিনি ১ কাপ, স্টাভারি রেড ১ চা চামচ, তবক ২ পিস, গোলাপজল ১ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া হাফ চা চামচ, বাদাম কুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী : পাউরুটি কিউব করে কেটে বাটার অয়েল দিয়ে ভেজে নিন। অন্য পাত্রে ২ কাপ পানি ও চিনি দিয়ে জ্বাল দিন। সাথে স্টাভারি রেড কালার অবশ্যই দিতে হবে। এই সিরায় ভাজা রুটিগুলো দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। ঘন হয়ে এলে ডিসে ঢেলে পেস্তাবাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। পেস্তা বাদাম দেওয়ার আগে তবক দিন।
শুকনো খেঁজুরের হালুয়া
উপকরণ : শুকনা খেঁজুর ২৫০ গ্রাম, চিনি ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, পেস্তা কুঁচি পৌনে ১ কাপ, পানি ২ কাপ, কাঠ বাদাম কুচি, ঘি ৩+৬ টেবিল চামচ।
প্রণালী : খোরমা ২৪ ঘন্টা আগে ভিজিয়ে রাখুন। ২৪ ঘন্টা পরে খোরমা ছেঁকে ভেতরের আটিটা ফেলে দিন। এবার খোরমা ও ২ কাপ পানি, কাঠ বাদাম, গুঁড়ো দুধ একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। এবার অন্য একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে খোরমার মিশ্রণটা ঢেলে দিন। একটু পানি শুকানোর পর চিনি দিন। কিছুক্ষণ ভুনার পর বাকি ৬ টেবিল চামচ, ঘি দিন। এরপর নামিয়ে একটু ঠাণ্ডা হলে পেস্তা কুচি দিন।
উপকরণ : শুকনা খেঁজুর ২৫০ গ্রাম, চিনি ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, পেস্তা কুঁচি পৌনে ১ কাপ, পানি ২ কাপ, কাঠ বাদাম কুচি, ঘি ৩+৬ টেবিল চামচ।
প্রণালী : খোরমা ২৪ ঘন্টা আগে ভিজিয়ে রাখুন। ২৪ ঘন্টা পরে খোরমা ছেঁকে ভেতরের আটিটা ফেলে দিন। এবার খোরমা ও ২ কাপ পানি, কাঠ বাদাম, গুঁড়ো দুধ একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। এবার অন্য একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে খোরমার মিশ্রণটা ঢেলে দিন। একটু পানি শুকানোর পর চিনি দিন। কিছুক্ষণ ভুনার পর বাকি ৬ টেবিল চামচ, ঘি দিন। এরপর নামিয়ে একটু ঠাণ্ডা হলে পেস্তা কুচি দিন।
চকলেট হালুয়া
উপকরণ : সুজি আধা কাপ, বেসন আধা কাপ, চিনি এক কাপ, ঘি আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, চকলেট সিরাপ ১ টেবিল চামচ, জয়ফল, দারুচিনি গুঁড়ো সামান্য, ডিম ৩টা, পানি ২ কাপ।
প্রণালী : ডিম, কোকো পাউডার, চকলেট সিরাপ, চিনি ও পানি এক সঙ্গে ব্লেন্ড করুন। কড়াইয়ে ঘি ঢেলে গরম করে সুজি, ঢালুন। সুজি ভাজা হয়ে গেলে বেসন দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর ব্লেন্ড করা মিশ্রণ ঢেলে দিন। পানি শুকিয়ে তেল ওপরে ভেসে উঠলে জয়ফল-দারুচিনি গুড়া মিশিয়ে চুলা থেকে নামান। ঠান্ডা হলে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণ : সুজি আধা কাপ, বেসন আধা কাপ, চিনি এক কাপ, ঘি আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, চকলেট সিরাপ ১ টেবিল চামচ, জয়ফল, দারুচিনি গুঁড়ো সামান্য, ডিম ৩টা, পানি ২ কাপ।
প্রণালী : ডিম, কোকো পাউডার, চকলেট সিরাপ, চিনি ও পানি এক সঙ্গে ব্লেন্ড করুন। কড়াইয়ে ঘি ঢেলে গরম করে সুজি, ঢালুন। সুজি ভাজা হয়ে গেলে বেসন দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর ব্লেন্ড করা মিশ্রণ ঢেলে দিন। পানি শুকিয়ে তেল ওপরে ভেসে উঠলে জয়ফল-দারুচিনি গুড়া মিশিয়ে চুলা থেকে নামান। ঠান্ডা হলে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
স্মোকড হিলশা
উপকরণ: মাঝারি ইলিশ মাছ ১টি, সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ, জিরা বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ ৮-১০টি, পেঁয়াজ মোটা কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল আধা কাপ।
প্রণালী: মাছ আস্ত রেখে আঁশ ও ভেতরের ময়লা পরিষ্কার করে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাছ মাখিয়ে বড় হাঁড়িতে ২ লিটার পানি দিয়ে চুলায় দিতে হব। হাঁড়ির মুখের ঢাকনা মাখানো
উপকরণ: মাঝারি ইলিশ মাছ ১টি, সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ, জিরা বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ ৮-১০টি, পেঁয়াজ মোটা কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল আধা কাপ।
প্রণালী: মাছ আস্ত রেখে আঁশ ও ভেতরের ময়লা পরিষ্কার করে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাছ মাখিয়ে বড় হাঁড়িতে ২ লিটার পানি দিয়ে চুলায় দিতে হব। হাঁড়ির মুখের ঢাকনা মাখানো
ময়দা দিয়ে এঁটে দিতে হবে। চুলায় মৃদু আঁচে ৬ ঘণ্টা রাখতে হবে, ঝোল থাকলে ঢাকনা খুলে ঝোল শুকিয়ে নিতে হবে।
উপকরণ : টোস্টের গুঁড়া আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, টমেটো সস সিকি কাপ, পনির গুঁড়া সিকি কাপ।
প্রণালী: টোস্টের গুঁড়া গরম তেলে অল্প ভেজে নিতে হবে। হাঁড়ি থেকে মাছ বেকিং ডিশে রেখে মাছের ওপর টমেটো সস, টোস্টের গুঁড়া ও পনির গুঁড়া দিয়ে চামচ দিয়ে মাছের গায়ে আঁশের মতো দাগ কেটে নিতে হবে। বেকিং ডিশের এক পাশে ছোট স্টিলের বাটিতে ৫-৬টি জ্বলন্ত কয়লা দিয়ে কয়লার ওপর ১ টেবিল চামচ সরিষার তেল দিয়ে বেকিং ডিশ ওভেনে দিতে হবে। ওভেনের ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট বেক করতে হবে। স্মোক হিলশা সেদ্ধ সবজি দিয়ে পোলাও, ফ্রাইড রাইস, ভুনাখিচুড়ি অথবা গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
উপকরণ : টোস্টের গুঁড়া আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, টমেটো সস সিকি কাপ, পনির গুঁড়া সিকি কাপ।
প্রণালী: টোস্টের গুঁড়া গরম তেলে অল্প ভেজে নিতে হবে। হাঁড়ি থেকে মাছ বেকিং ডিশে রেখে মাছের ওপর টমেটো সস, টোস্টের গুঁড়া ও পনির গুঁড়া দিয়ে চামচ দিয়ে মাছের গায়ে আঁশের মতো দাগ কেটে নিতে হবে। বেকিং ডিশের এক পাশে ছোট স্টিলের বাটিতে ৫-৬টি জ্বলন্ত কয়লা দিয়ে কয়লার ওপর ১ টেবিল চামচ সরিষার তেল দিয়ে বেকিং ডিশ ওভেনে দিতে হবে। ওভেনের ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট বেক করতে হবে। স্মোক হিলশা সেদ্ধ সবজি দিয়ে পোলাও, ফ্রাইড রাইস, ভুনাখিচুড়ি অথবা গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
চিকেন ভেজিটেবল রোল
উপকরণ: ক. চিকেন কিমা ১ কাপ, গাজরকুচি ২ টেবিল-চামচ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, রসুনবাটা ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল-চামচ, হলুদগুঁড়া আধা টেবিল-চামচ, টমেটো সস ১ টেবিল-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল ভাজার জন্য যতটুকু লাগে। খ. প্যান কেক তৈরি করতে লাগবে ময়দা ১ কাপ, আতপ চালের গুঁড়া ১ কাপ, ডিম ১টি, লবণ পরিমাণমতো এবং প্রয়োজনমতো পানি। গ. ভাজার জন্য টোস্টের গুঁড়া ১ কাপ, ফেটানো ডিম ১টি, তেল ভাজার জন্য পরিমাণমতো।
প্রণালি: ক. উপকরণগুলো দিয়ে একটি পুর তৈরি করে নিতে হবে। খ. উপকরণ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। ফ্রাই প্যানে সামান্য তেল দিয়ে এক হাতা করে গোলা ছড়িয়ে দিতে হবে। মাঝখানে পুর দিয়ে রোল তৈরি করতে হবে। গ. উপকরণ দিয়ে ফেটানো ডিম দিয়ে টোস্টের গুঁড়া মেখে ডুবো তেলে বাদামি রং করে ভেজে পরিবেশন করুন।
উপকরণ: ক. চিকেন কিমা ১ কাপ, গাজরকুচি ২ টেবিল-চামচ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, রসুনবাটা ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল-চামচ, হলুদগুঁড়া আধা টেবিল-চামচ, টমেটো সস ১ টেবিল-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল ভাজার জন্য যতটুকু লাগে। খ. প্যান কেক তৈরি করতে লাগবে ময়দা ১ কাপ, আতপ চালের গুঁড়া ১ কাপ, ডিম ১টি, লবণ পরিমাণমতো এবং প্রয়োজনমতো পানি। গ. ভাজার জন্য টোস্টের গুঁড়া ১ কাপ, ফেটানো ডিম ১টি, তেল ভাজার জন্য পরিমাণমতো।
প্রণালি: ক. উপকরণগুলো দিয়ে একটি পুর তৈরি করে নিতে হবে। খ. উপকরণ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। ফ্রাই প্যানে সামান্য তেল দিয়ে এক হাতা করে গোলা ছড়িয়ে দিতে হবে। মাঝখানে পুর দিয়ে রোল তৈরি করতে হবে। গ. উপকরণ দিয়ে ফেটানো ডিম দিয়ে টোস্টের গুঁড়া মেখে ডুবো তেলে বাদামি রং করে ভেজে পরিবেশন করুন।
গোশত দম বিরিয়ানি
উপকরণ: খাসির মাংস ২ ইঞ্চি টুকরা করে কাটা ১ কেজি, বাসমতি চাল ২ কাপ, আদা ৪টি, রসুন পরিমাণমতো, দই ২ কাপ, গুঁড়া মরিচ ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চামচ, লবণ, ভাজা পেঁয়াজ ৪-৫টি, পুদিনা পাতা আধা কাপ, গরম মসলা ২ চামচ, ধনে পাতা কয়েকটি, গোলাপজল ১ চামচ, জাফরান কয়েক চিমটি, জলপাই তেল ৫ চামচ।
প্রণালি: প্রথমে অর্ধেক পরিমাণ আদা ও রসুন বেটে নিতে হবে। অবশিষ্ট আদা কেটে নিতে হবে। মাংসের সঙ্গে দই, আদা-
উপকরণ: খাসির মাংস ২ ইঞ্চি টুকরা করে কাটা ১ কেজি, বাসমতি চাল ২ কাপ, আদা ৪টি, রসুন পরিমাণমতো, দই ২ কাপ, গুঁড়া মরিচ ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চামচ, লবণ, ভাজা পেঁয়াজ ৪-৫টি, পুদিনা পাতা আধা কাপ, গরম মসলা ২ চামচ, ধনে পাতা কয়েকটি, গোলাপজল ১ চামচ, জাফরান কয়েক চিমটি, জলপাই তেল ৫ চামচ।
প্রণালি: প্রথমে অর্ধেক পরিমাণ আদা ও রসুন বেটে নিতে হবে। অবশিষ্ট আদা কেটে নিতে হবে। মাংসের সঙ্গে দই, আদা-
রসুন
বাটা, কাঁচা মরিচ, গুঁড়া মরিচ, হলুদ গুঁড়া, লবণ, ভাজা পেঁয়াজ ও কাটা
পুদিনা পাতা নিয়ে একসঙ্গে ভালো করে মেশাতে হবে। গরম মসলা একটি পুঁটলির মতো
বাঁধতে হবে। পাঁচ কাপ গরম পানির মধ্যে এই পুঁটলি রাখতে হবে। লবণ, চাল ও
কেওড়া বীজ একসঙ্গে চুলায় বসাতে হবে। চাল সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত গরম করতে হবে।
এক-তৃতীয়াংশ ভাজা পেঁয়াজ ও রসুন ছড়িয়ে দিতে হবে। অর্ধেক পরিমাণ গরম মসলা,
হলুদ গুঁড়া ও ধনেপাতা ছড়িয়ে দিতে হবে। পুদিনা পাতা দিতে হবে। আড়াই চামচ
জলপাই তেল ঢালতে হবে এবং অর্ধেক পরিমাণ জাফরান ছিটাতে হবে। এর সঙ্গে গোলাপ
জল, গোলাপের পাপড়ি ও কেওড়ার জল দিতে হবে। এবার পাত্রটির মুখে ঢাকনা দিয়ে
ময়দা দিয়ে সিল করে দিন। পাত্রটি প্রথমে বেশি আগুনে পাঁচ মিনিট গরম করতে
হবে। তারপর ধীরে ধীরে আঁচ কমাতে হবে। কম আগুনে ৪৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। হয়ে
গেল দম বিরিয়ানি।
স্ট্রবেরি মিলফ্যু
উপকরণ: ৫০০ গ্রাম রেডিমেড পাফ পেস্ট্রি, পাঁচ টেবিল চামচ আইসিং চিনি, ৩০০ মিলিলিটার ডাবল ক্রিম, আধা চা-চামচ ভ্যানিলা ফ্লেভার, এক টেবিল চামচ ক্যাস্টর চিনি, ৪০০ গ্রাম স্ট্রবেরি।
প্রণালি: ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ওভেন প্রিহিট করুন। মিলফ্যু তৈরির জন্য পেস্ট্রি বেলে সিকি ইঞ্চি পুরু করে রাখুন। একে নয়টি আয়তকার শিটের আকারে কাটুন। শিটগুলো ননস্টিক বেকিং শিটে রাখুন। ওভেনে ১৫ মিনিট বেক ক
উপকরণ: ৫০০ গ্রাম রেডিমেড পাফ পেস্ট্রি, পাঁচ টেবিল চামচ আইসিং চিনি, ৩০০ মিলিলিটার ডাবল ক্রিম, আধা চা-চামচ ভ্যানিলা ফ্লেভার, এক টেবিল চামচ ক্যাস্টর চিনি, ৪০০ গ্রাম স্ট্রবেরি।
প্রণালি: ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ওভেন প্রিহিট করুন। মিলফ্যু তৈরির জন্য পেস্ট্রি বেলে সিকি ইঞ্চি পুরু করে রাখুন। একে নয়টি আয়তকার শিটের আকারে কাটুন। শিটগুলো ননস্টিক বেকিং শিটে রাখুন। ওভেনে ১৫ মিনিট বেক ক
রুন।
সোনালি বাদামি হয়ে এলে বের করে ঠান্ডা করুন। ডবল ক্রিম চুলায় দিয়ে অনবরত
থাকুন। চামচের মাথায় নরম ফেনার মতো ক্রিম উঠতে থাকলে তখন তাতে ভ্যানিলা আর
ক্যাস্টর চিনি দিয়ে নাড়ুন। ঘন হয়ে উঠলে নামিয়ে ফেলুন। প্রতিটি পেস্ট্রি খুব
সাবধানে ধারালো ছুরি দিয়ে দুই ভাগ করুন, যাতে দুটো সরু শিট বের হয়। প্লেটে
এই শিট একটি নিয়ে তার ওপর ক্রিমের মিশ্রণ এক স্তর ঢালুন। এর ওপর কিছু
স্ট্রবেরি কেটে ছড়িয়ে দিন। আবার আরেক শিট পেস্ট্রি দিন। এভাবে আরও কয়েকবার
কয়েক স্তরে সাজান। প্লেটে স্ট্রবেরির টুকরা আর ক্রিম ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।
মুরগির শাহি কোরমা
উপকরণ: মুরগি ৮০০ গ্রাম (৮ টুকরা), আদাবাটা ২ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ৩ টেবিল-চামচ, কাজুবাদামবাটা ১ টেবিল-চামচ, এলাচ ৪টি, দারচিনি ৪ টুকরা, মিষ্টি দই আধা কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, ময়দা ১ টেবিল-চামচ, ফেটানো ডিম অর্ধেকটা, ক্রিম আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৪টি, আমন্ড ও কিশমিশ ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল বা ঘি ১ কাপ, তরল দুধ ১ কাপ।
প্রণালি: মুরগি ধুয়ে পরিষ্
উপকরণ: মুরগি ৮০০ গ্রাম (৮ টুকরা), আদাবাটা ২ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ৩ টেবিল-চামচ, কাজুবাদামবাটা ১ টেবিল-চামচ, এলাচ ৪টি, দারচিনি ৪ টুকরা, মিষ্টি দই আধা কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, ময়দা ১ টেবিল-চামচ, ফেটানো ডিম অর্ধেকটা, ক্রিম আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৪টি, আমন্ড ও কিশমিশ ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল বা ঘি ১ কাপ, তরল দুধ ১ কাপ।
প্রণালি: মুরগি ধুয়ে পরিষ্
কার
করে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। আদা, রসুন, লবণ, ময়দা ও ডিম দিয়ে মাংস
মাখিয়ে রাখতে হবে ১০ মিনিট। সসপ্যানে আধা কাপ ঘি দিয়ে মাংসের টুকরাগুলো
হালকা বাদামি করে ভেজে তুলে রাখতে হবে। সসপ্যানে আরও কিছু ঘি দিয়ে তাতে
পেঁয়াজবাটা কাজুবাদামবাটা, মিষ্টি দই, দারচিনি, এলাচ, আদা, রসুন ও লবণ দিয়ে
ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে। মসলা কষানো হলে তাতে ভাজা মুরগির মাংস দিয়ে একটু
নাড়াচাড়া করে দুধ দিতে হবে। ভালো করে নেড়ে সব মসলা মিশিয়ে ঢেকে রাখতে হবে
১০ মিনিট। মাংস সেদ্ধ হলে লেবুর রস, চিনি, কাঁচা মরিচ ও ক্রিম দিয়ে মিশিয়ে
নামিয়ে নিতে হবে। বাদাম কুচি, কিশমিশ ও পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে সাজিয়ে
পরিবেশন করা যায়।
রাজভোগ
উপকরণ: ছানা ১ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ২ চা-চামচ।
প্রণালি: ছানা অল্প মথে কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে মাখাতে হবে। রাজভোগের আকার করে ৭-৮টি গোল্লা বানাতে হবে। কিশমিশ ও ক্ষীরের পুর দিতে হবে।
শিরা: ১ কেজি চিনি ও ৭ কাপ পানি দিয়ে শিরা করে আধা কাপ দুধ দিয়ে দুবার ময়লা কাটিয়ে নিতে হবে। শিরায় রাজভোগ দিয়ে ১০ মিনিট বেশি জ্বালে ফুটিয়ে ১ কাপ গরম পানি দিয়ে আরও ১০ মিনিট বেশি জ্বালে ঢেকে ফোটাতে হবে। আবারও ১ কাপ গরম পানি দিয়ে অল্প জ্বালে ৫-৬ মিনিট ঢেকে ফুটিয়ে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে।
উপকরণ: ছানা ১ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ২ চা-চামচ।
প্রণালি: ছানা অল্প মথে কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে মাখাতে হবে। রাজভোগের আকার করে ৭-৮টি গোল্লা বানাতে হবে। কিশমিশ ও ক্ষীরের পুর দিতে হবে।
শিরা: ১ কেজি চিনি ও ৭ কাপ পানি দিয়ে শিরা করে আধা কাপ দুধ দিয়ে দুবার ময়লা কাটিয়ে নিতে হবে। শিরায় রাজভোগ দিয়ে ১০ মিনিট বেশি জ্বালে ফুটিয়ে ১ কাপ গরম পানি দিয়ে আরও ১০ মিনিট বেশি জ্বালে ঢেকে ফোটাতে হবে। আবারও ১ কাপ গরম পানি দিয়ে অল্প জ্বালে ৫-৬ মিনিট ঢেকে ফুটিয়ে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে।
লেবুপাতার পুঁটির ঝোল
উপকরণ: পুঁটি মাছ ২৫০ গ্রাম, লেবুপাতা ৪-৫টি, কাঁচা তেঁতুল ১ ছড়া, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৪-৫টি, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল আধা কাপ।
প্রণালি: পাত্রে তেল দিয়ে পেঁয়াজ দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি হলে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা দিয়ে কষাতে হবে। মসলার গন্ধ বের হলে মাছ দিয়ে কষাতে হবে। গরম পানি দিয়ে ঝোল দিতে হবে। ঝোল ফুটে উঠলে তেঁতুলের ছড়া ৩ টুকরা করে দিতে হবে। লেবুপাতা দিতে হবে। ঢেকে ৩-৪ মিনিট রান্না করে নামাতে হবে। এই তরকারিতে ঝোল পাতলা হবে। ঝোল বেশি থাকবে। লেবুপাতার ঘ্রাণে এই ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করতে হবে।
উপকরণ: পুঁটি মাছ ২৫০ গ্রাম, লেবুপাতা ৪-৫টি, কাঁচা তেঁতুল ১ ছড়া, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৪-৫টি, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল আধা কাপ।
প্রণালি: পাত্রে তেল দিয়ে পেঁয়াজ দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি হলে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা দিয়ে কষাতে হবে। মসলার গন্ধ বের হলে মাছ দিয়ে কষাতে হবে। গরম পানি দিয়ে ঝোল দিতে হবে। ঝোল ফুটে উঠলে তেঁতুলের ছড়া ৩ টুকরা করে দিতে হবে। লেবুপাতা দিতে হবে। ঢেকে ৩-৪ মিনিট রান্না করে নামাতে হবে। এই তরকারিতে ঝোল পাতলা হবে। ঝোল বেশি থাকবে। লেবুপাতার ঘ্রাণে এই ঝোল গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করতে হবে।
পাকা কলার কাস্টার্ড
উপকরণ: কাস্টার্ড সস, ডিমের কুসুম ২টি, চিনি আধা কাপ, কাস্টার্ড পাউডার ২ টেবিল চামচ, দুধ (মৃদু গরম) আধা লিটার। পাকা (সাগর) কলা ২টি, ইচ্ছা হলে কেক, রসগোল্লা ইত্যাদি মিশিয়ে পরিবেশন করা যায়।
প্রণালি: ডিমের কুসুম ও চিনি একসঙ্গে মেশাতে হবে। সিকি কাপ দুধে কাস্টার্ড পাউডার গুলিয়ে নিয়ে কুসুমসহ মিশিয়ে দুধ মৃদু আঁচে চুলায় বসিয়ে নাড়তে হবে। কাস্টার্ড সস ফুটে ঘন হলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন। পাকা কলা টুকরা করে ঠান্ডা কাস্টার্ড সস দিয়ে পরিবেশন করা যায়।
উপকরণ: কাস্টার্ড সস, ডিমের কুসুম ২টি, চিনি আধা কাপ, কাস্টার্ড পাউডার ২ টেবিল চামচ, দুধ (মৃদু গরম) আধা লিটার। পাকা (সাগর) কলা ২টি, ইচ্ছা হলে কেক, রসগোল্লা ইত্যাদি মিশিয়ে পরিবেশন করা যায়।
প্রণালি: ডিমের কুসুম ও চিনি একসঙ্গে মেশাতে হবে। সিকি কাপ দুধে কাস্টার্ড পাউডার গুলিয়ে নিয়ে কুসুমসহ মিশিয়ে দুধ মৃদু আঁচে চুলায় বসিয়ে নাড়তে হবে। কাস্টার্ড সস ফুটে ঘন হলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিন। পাকা কলা টুকরা করে ঠান্ডা কাস্টার্ড সস দিয়ে পরিবেশন করা যায়।
টমেটো চিংড়ি মালাইকারি [৪-৫ জনের জন্য]
উপকরণ: বড় মাঝারি চিংড়ি ২০০ গ্রাম (ধুয়ে বেছে নেওয়ার পর), সবুজ কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, লাল কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, হলুদ গুঁড়ো সিকি চা-চামচ, টমেটো ৩টি (প্রতিটি লম্বায় ৪ টুকরো করতে হবে)। মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ অথবা স্বাদ অনুযায়ী, চিনি ১ চা-চামচ, নারকেলের দুধ ২ কাপ, গোটা জিরা সিকি চা-চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়ো সিকি চা-চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা-চাম
উপকরণ: বড় মাঝারি চিংড়ি ২০০ গ্রাম (ধুয়ে বেছে নেওয়ার পর), সবুজ কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, লাল কাঁচা মরিচ চেরা ২টি, হলুদ গুঁড়ো সিকি চা-চামচ, টমেটো ৩টি (প্রতিটি লম্বায় ৪ টুকরো করতে হবে)। মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ অথবা স্বাদ অনুযায়ী, চিনি ১ চা-চামচ, নারকেলের দুধ ২ কাপ, গোটা জিরা সিকি চা-চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়ো সিকি চা-চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা-চাম
চ, পেঁয়াজ বাটা সিকি কাপ, সরিষার তেল সিকি কাপ।
প্রণালি: ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে সামান্য লবণ ও হলুদ মাখিয়ে মাছগুলো ভেজে তেল ছেঁকে উঠিয়ে রাখুন। মাছ ভাজার একই তেলে গোটা জিরার ফোড়ন দিয়ে আদা ও পেঁয়াজ বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ১ কাপ নারকেলের দুধ দিন। আরও কিছুক্ষণ কষাতে হবে। তারপর মসলা থেকে তেল ছাড়া শুরু হলে জ্বাল কমিয়ে লবণ ও চিনি দিয়ে হালকা নেড়ে হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরা গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। সামান্য গরম পানি দিয়ে কষান। এবার বাকি ১ কাপ নারকেলের দুধ দিয়ে হালকা নেড়ে চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দিন। চুলার আঁচ সামান্য বাড়িয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে নাড়ুন। তারপর টমেটো দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে যখন মাছের গায়ে ঝোল মাখা মাখা হবে, তখন চেরা কাঁচা ও পাকা মরিচ দিয়ে ঢেকে চুলা বন্ধ করে দিন। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন।
প্রণালি: ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে সামান্য লবণ ও হলুদ মাখিয়ে মাছগুলো ভেজে তেল ছেঁকে উঠিয়ে রাখুন। মাছ ভাজার একই তেলে গোটা জিরার ফোড়ন দিয়ে আদা ও পেঁয়াজ বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ১ কাপ নারকেলের দুধ দিন। আরও কিছুক্ষণ কষাতে হবে। তারপর মসলা থেকে তেল ছাড়া শুরু হলে জ্বাল কমিয়ে লবণ ও চিনি দিয়ে হালকা নেড়ে হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরা গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। সামান্য গরম পানি দিয়ে কষান। এবার বাকি ১ কাপ নারকেলের দুধ দিয়ে হালকা নেড়ে চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দিন। চুলার আঁচ সামান্য বাড়িয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে নাড়ুন। তারপর টমেটো দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা খুলে যখন মাছের গায়ে ঝোল মাখা মাখা হবে, তখন চেরা কাঁচা ও পাকা মরিচ দিয়ে ঢেকে চুলা বন্ধ করে দিন। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন।
থোড় ছেঁচকি
উপকরণ: কচি থোড় ২ কাপ, আস্ত সরষে আধা চা-চামচ, শুকনো মরিচ ২-৩টি চিনি ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, নারকেলবাটা ১ টেবিল চামচ, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি: কচি দেখে থোড় পাতলা ও চাকচাক করে কেটে নিতে হবে। কাটার সময় একধরনের আঁশ ওঠে। সেগুলো ফেলে দিয়ে চাকগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ। তারপর পানি ঝরাতে হবে। এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে সরষে ও শুকনো মরিচের ফোড়ন দিতে হবে। থোড়গুলো দিয়ে তাতে লবণ ও চিনি দিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে ঢেকে দিতে হবে। থোড় সেদ্ধ হয়ে এলে নারকেলবাটা দিয়ে কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামিয়ে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায় মজাদার থোড় ছেঁচকি।
উপকরণ: কচি থোড় ২ কাপ, আস্ত সরষে আধা চা-চামচ, শুকনো মরিচ ২-৩টি চিনি ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, নারকেলবাটা ১ টেবিল চামচ, তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি: কচি দেখে থোড় পাতলা ও চাকচাক করে কেটে নিতে হবে। কাটার সময় একধরনের আঁশ ওঠে। সেগুলো ফেলে দিয়ে চাকগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ। তারপর পানি ঝরাতে হবে। এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে সরষে ও শুকনো মরিচের ফোড়ন দিতে হবে। থোড়গুলো দিয়ে তাতে লবণ ও চিনি দিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে ঢেকে দিতে হবে। থোড় সেদ্ধ হয়ে এলে নারকেলবাটা দিয়ে কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামিয়ে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায় মজাদার থোড় ছেঁচকি।
মোরগ পোলাও
উপকরণ: হাড়সহ মোরগের মাংস (বড় টুকরা করা) ২ কেজি, গরম ও তরল দুধ ২ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ (আস্ত) ৫-৬টি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল ১ কাপ, টক দই ৪ টেবিল-চামচ।
মসলা ও মোরগের স্টক: পানি দেড় লিটার, মোরগের হাড় ৪-৫ টুকরা, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, এলাচ (থেঁতো করা) ৪টি, লবঙ্গ ১০-১২টি, গোল মরিচ ১২-১৪ট
উপকরণ: হাড়সহ মোরগের মাংস (বড় টুকরা করা) ২ কেজি, গরম ও তরল দুধ ২ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ (আস্ত) ৫-৬টি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল ১ কাপ, টক দই ৪ টেবিল-চামচ।
মসলা ও মোরগের স্টক: পানি দেড় লিটার, মোরগের হাড় ৪-৫ টুকরা, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, এলাচ (থেঁতো করা) ৪টি, লবঙ্গ ১০-১২টি, গোল মরিচ ১২-১৪ট
ি, তেজপাতা ২টি, দারচিনি ৪ টুকরা। সব উপকরণ জ্বাল দিয়ে পানি দেড় লিটার থেকে ১ লিটার করে ছেঁকে নিতে হবে।
পোলাও: পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, কিশমিশ ও বাদামের কুচি ১ টেবিল-চামচ, আলুবোখারা ৭-৮টি, ঘি ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, মাওয়া (গুঁড়া করা) আধা কাপ।
প্রণালি: মাংস ধুয়ে দই ও বাটা মসলা মাখিয়ে ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। সসপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজের কুচি একটু ভেজে মাখানো মাংস দিয়ে ভালো করে কষিয়ে সেদ্ধ করতে হবে এবং অন্য একটি পাত্রে তুলে রাখতে হবে।
চাল ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। মাংস রান্না করার সসপ্যানে মুরগির স্টক দিয়ে তাতে গুঁড়ো দুধ, গরম মসলা ও চাল দিয়ে নাড়তে হবে, যেন সব দিকের চাল সমান তাপ পায়। চাল ফুটে উঠলে কিশমিশ, বাদাম কুচি, আলুবোখারা, লবণ, পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে ঢেকে দমে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে রান্না করা মাংস সাজিয়ে নিচ থেকে কিছু পোলাও ও মাওয়া দিয়ে ঢেকে আরও ১৫ মিনিট দমে রাখতে হবে। সবশেষে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করা যায় মজাদার মোরগ পোলাও।
পোলাও: পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, কিশমিশ ও বাদামের কুচি ১ টেবিল-চামচ, আলুবোখারা ৭-৮টি, ঘি ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, মাওয়া (গুঁড়া করা) আধা কাপ।
প্রণালি: মাংস ধুয়ে দই ও বাটা মসলা মাখিয়ে ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। সসপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজের কুচি একটু ভেজে মাখানো মাংস দিয়ে ভালো করে কষিয়ে সেদ্ধ করতে হবে এবং অন্য একটি পাত্রে তুলে রাখতে হবে।
চাল ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। মাংস রান্না করার সসপ্যানে মুরগির স্টক দিয়ে তাতে গুঁড়ো দুধ, গরম মসলা ও চাল দিয়ে নাড়তে হবে, যেন সব দিকের চাল সমান তাপ পায়। চাল ফুটে উঠলে কিশমিশ, বাদাম কুচি, আলুবোখারা, লবণ, পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে ঢেকে দমে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে রান্না করা মাংস সাজিয়ে নিচ থেকে কিছু পোলাও ও মাওয়া দিয়ে ঢেকে আরও ১৫ মিনিট দমে রাখতে হবে। সবশেষে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করা যায় মজাদার মোরগ পোলাও।
আমের ঠান্ডাই
উপকরণ: সেদ্ধ আমের টুকরা ১ কাপ, চিনি স্বাদমতো, লবণ স্বাদমতো, ভাজা জিরা গুঁড়া স্বাদমতো, শুকনা মরিচ টেলে গুঁড়া স্বাদমতো, সাজানোর জন্য (গ্লাস), লেবুর রস, বিট লবণ।
প্রণালি: লেবুর রসে গ্লাস উল্টো করে একটু ডুবিয়ে তারপর বিট লবণে ডুবিয়ে নিতে হবে। এতে গ্লাসের গায়ে লেবু, লবনের একটা প্রলেপ পড়বে। চুমুক দিলে মজার স্বাদ পাবেন। ব্লেন্ডারে সেদ্ধ আম, লবণ, চিনি, জিরাগুঁড়া, শুকনা মরিচগুঁড়া, পানিসহ খুব করে ব্লেন্ড করে পাতলা কাপড়ে ছেঁকে খুব ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন।
উপকরণ: সেদ্ধ আমের টুকরা ১ কাপ, চিনি স্বাদমতো, লবণ স্বাদমতো, ভাজা জিরা গুঁড়া স্বাদমতো, শুকনা মরিচ টেলে গুঁড়া স্বাদমতো, সাজানোর জন্য (গ্লাস), লেবুর রস, বিট লবণ।
প্রণালি: লেবুর রসে গ্লাস উল্টো করে একটু ডুবিয়ে তারপর বিট লবণে ডুবিয়ে নিতে হবে। এতে গ্লাসের গায়ে লেবু, লবনের একটা প্রলেপ পড়বে। চুমুক দিলে মজার স্বাদ পাবেন। ব্লেন্ডারে সেদ্ধ আম, লবণ, চিনি, জিরাগুঁড়া, শুকনা মরিচগুঁড়া, পানিসহ খুব করে ব্লেন্ড করে পাতলা কাপড়ে ছেঁকে খুব ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন।
পটোলের দোলমা
উপকরণ: পটোল, পেঁয়াজ কুচা, আদাবাটা, হলুদ, নারকেলবাটা, তেল, জিরার গুঁড়া, কাঁচা লঙ্কা, সরষেবাটা, লবণ, চিনি প্রথমে গরম তেলের মধ্যে আস্ত ছোলা, পটোল ভেজে তুলে রাখতে হবে।
প্রণালি: তারপর গরম তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচা ভেজে তার মধ্যে সামান্য হলুদ, জিরার গুঁড়া, আদাবাটা ও নারকেলবাটা দিতে হবে। কিছুক্ষণ মসলা কষানো হলে এর মধ্যে কাঁচা মরিচ ও ভাজা পটোল, নুন ও সামান্য চিনি দিয়ে অল্প পানি দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। কিছুক্ষণ পর সরষেবাটা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: পটোল, পেঁয়াজ কুচা, আদাবাটা, হলুদ, নারকেলবাটা, তেল, জিরার গুঁড়া, কাঁচা লঙ্কা, সরষেবাটা, লবণ, চিনি প্রথমে গরম তেলের মধ্যে আস্ত ছোলা, পটোল ভেজে তুলে রাখতে হবে।
প্রণালি: তারপর গরম তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচা ভেজে তার মধ্যে সামান্য হলুদ, জিরার গুঁড়া, আদাবাটা ও নারকেলবাটা দিতে হবে। কিছুক্ষণ মসলা কষানো হলে এর মধ্যে কাঁচা মরিচ ও ভাজা পটোল, নুন ও সামান্য চিনি দিয়ে অল্প পানি দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। কিছুক্ষণ পর সরষেবাটা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
মুরগীর কাটা মাংসের রোস্ট
উপকরণঃ মুরগি ১২ টুকরা (বড়); পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ; পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ; রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ; আদা বাটা দেড় চা চামচ; জিরা বাটা ১ চা চামচ; ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ; হলুদ গুঁড়া ১/২ চামচ; মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ; সয়াসস ১ চা চামচ; টক দই ২ টেবিল চামচ; দারুচিনি ৫ টুকরা (২ ইঞ্চি); লবঙ্গ ৪ টি; এলাচ ৪ টি; তেজপাতা ২ টি পাতা; তেল দেড় কাপ; পানি ৫ কাপ (গরম পানি); জয়ফল, জয়ত্রী বাটা ১/৩ চা চামচ; ল
উপকরণঃ মুরগি ১২ টুকরা (বড়); পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ; পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ; রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ; আদা বাটা দেড় চা চামচ; জিরা বাটা ১ চা চামচ; ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ; হলুদ গুঁড়া ১/২ চামচ; মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ; সয়াসস ১ চা চামচ; টক দই ২ টেবিল চামচ; দারুচিনি ৫ টুকরা (২ ইঞ্চি); লবঙ্গ ৪ টি; এলাচ ৪ টি; তেজপাতা ২ টি পাতা; তেল দেড় কাপ; পানি ৫ কাপ (গরম পানি); জয়ফল, জয়ত্রী বাটা ১/৩ চা চামচ; ল
বন স্বাদমতো; চিনি ১/২ চা চামচ; লেবুর রস ১ চা চামচ।
প্রণালিঃ মুরগির টুকরাগুলো ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার মুরগির টুকরার সঙ্গে হলুদ ও লবণ মেখে ৫-১০ মিনিট রেখে দিন। ৫-১০ মিনিট পর কড়াইতে তেল গরম করে মুরগির টুকরাগুলো এক এক করে ভেজে আলাদা প্লেটে ঊঠিয়ে রাখুন । খেয়াল রাখবেন তেল যেন পুড়ে না যায়।
এবার একই তেলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামী রং হলে এতে সয়াসস, টকদই, চিনি, লেবুর রস বাদে উপরের বাকী মসলা দিয়ে ভালভাবে কষিয়ে ভেজে রাখা মুরগির টুকরাগুলো দিয়ে অল্প আঁচে আরও ভালভাবে কষান। ভাল করে কষানো হলে এতে গরম পানি দিন এবং অল্প আঁচে ঢেকে রান্না করুন। কিছুক্ষণ পরপর ঢাকনা খুলে নেড়ে চেড়ে দিন, এ সময় মাংস উলটে দেবেন। ঝোল ঘন হয়ে এলে লেবুর রস, টকদই, সয়াসস ও চিনি দিন। ১০-১৫ মিনিট পর মাংস সিদ্ব হয়ে মাখামাখা হয়ে তেল উপরে উঠে আসলে নামিয়ে নিন।
প্রণালিঃ মুরগির টুকরাগুলো ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার মুরগির টুকরার সঙ্গে হলুদ ও লবণ মেখে ৫-১০ মিনিট রেখে দিন। ৫-১০ মিনিট পর কড়াইতে তেল গরম করে মুরগির টুকরাগুলো এক এক করে ভেজে আলাদা প্লেটে ঊঠিয়ে রাখুন । খেয়াল রাখবেন তেল যেন পুড়ে না যায়।
এবার একই তেলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামী রং হলে এতে সয়াসস, টকদই, চিনি, লেবুর রস বাদে উপরের বাকী মসলা দিয়ে ভালভাবে কষিয়ে ভেজে রাখা মুরগির টুকরাগুলো দিয়ে অল্প আঁচে আরও ভালভাবে কষান। ভাল করে কষানো হলে এতে গরম পানি দিন এবং অল্প আঁচে ঢেকে রান্না করুন। কিছুক্ষণ পরপর ঢাকনা খুলে নেড়ে চেড়ে দিন, এ সময় মাংস উলটে দেবেন। ঝোল ঘন হয়ে এলে লেবুর রস, টকদই, সয়াসস ও চিনি দিন। ১০-১৫ মিনিট পর মাংস সিদ্ব হয়ে মাখামাখা হয়ে তেল উপরে উঠে আসলে নামিয়ে নিন।
আমের চাটনি
উপকরণ: কাঁচা আম সেদ্ধ ২ কাপ (কুচি), নারকেল কুরানো ১ কাপ, গুড় ২ টেবিল-চামচ বা চিনি, কাঁচা মরিচ ৪টা, সরিষা (আস্ত) ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচ ২-৩টা, রসুনকুচি ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: আমের কুচি লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ১ ঘণ্টা পর খুব ভালোভাবে ধুয়ে অল্প পানিতে সেদ্ধ করে নিতে হবে। আম সেদ্ধ হয়ে এলে লবণ ও গুড় দিতে হবে। নারকেল, সামান্য লবণ, কাঁচা মরিচ, সরিষা একসঙ্গে বেটে নিতে হবে নারকেলের পানি দিয়ে। সেদ্ধ আমে নারকেলের বাটা মিলিয়ে নিতে হবে। সার্ভিং ডিশে ঢেলে নিতে হবে।
অন্য প্যানে তেল গরম করে সরিষা, রসুন ও শুকনা মরিচ ফোড়ন দিয়ে আমের ওপর দিয়ে পরিবেশন। খাওয়ার আগে মিশিয়ে নিতে হবে।
উপকরণ: কাঁচা আম সেদ্ধ ২ কাপ (কুচি), নারকেল কুরানো ১ কাপ, গুড় ২ টেবিল-চামচ বা চিনি, কাঁচা মরিচ ৪টা, সরিষা (আস্ত) ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচ ২-৩টা, রসুনকুচি ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: আমের কুচি লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ১ ঘণ্টা পর খুব ভালোভাবে ধুয়ে অল্প পানিতে সেদ্ধ করে নিতে হবে। আম সেদ্ধ হয়ে এলে লবণ ও গুড় দিতে হবে। নারকেল, সামান্য লবণ, কাঁচা মরিচ, সরিষা একসঙ্গে বেটে নিতে হবে নারকেলের পানি দিয়ে। সেদ্ধ আমে নারকেলের বাটা মিলিয়ে নিতে হবে। সার্ভিং ডিশে ঢেলে নিতে হবে।
অন্য প্যানে তেল গরম করে সরিষা, রসুন ও শুকনা মরিচ ফোড়ন দিয়ে আমের ওপর দিয়ে পরিবেশন। খাওয়ার আগে মিশিয়ে নিতে হবে।
চিকেন কর্ণস্যুপ
উপকরণঃ মুরগীর মাংস ১ কাপ; চিকেন কিউব ১ টি; পানি ৭ কাপ; (চিকেন কিউব এবং পানি একসাথে জ্বাল দিয়ে স্টক তৈরি করতে হবে); ডিম ২ টা; চিনি ২ চা চামচ; টেস্টিং সল্ট ১ চা চামচ; সয়াসস ১ চা চামচ; সিরকা ১ চা চামচ; রসুন কুচি আধা চা চামচ; তেল ১ টেবিল চামচ; কর্ণফ্লাওয়ার ৫ টেবিল চামচ; লেবুর রস ১ টেবিল চামচ; সুইট কর্ণ ৩ টেবিল চামচ (বেবি কর্ণ হবেনা); সাদা গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা চামচ।
প্রণালিঃ
মু
উপকরণঃ মুরগীর মাংস ১ কাপ; চিকেন কিউব ১ টি; পানি ৭ কাপ; (চিকেন কিউব এবং পানি একসাথে জ্বাল দিয়ে স্টক তৈরি করতে হবে); ডিম ২ টা; চিনি ২ চা চামচ; টেস্টিং সল্ট ১ চা চামচ; সয়াসস ১ চা চামচ; সিরকা ১ চা চামচ; রসুন কুচি আধা চা চামচ; তেল ১ টেবিল চামচ; কর্ণফ্লাওয়ার ৫ টেবিল চামচ; লেবুর রস ১ টেবিল চামচ; সুইট কর্ণ ৩ টেবিল চামচ (বেবি কর্ণ হবেনা); সাদা গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা চামচ।
প্রণালিঃ
মু
রগির স্টক তৈরি করবেন যেভাবে?
মুরগীর হাড় গুলো ধুয়ে সামান্য আদা বাটা, রসুন বাটা ও লবন, ১ টি তেজপাতা ও দুই লিটার পানিতে সেদ্ধ করুন। পানি শুকিয়ে অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। হয়ে গেল মুরগির স্টক।
আরো সহজে করতে পারেন, বাজারে এখন চিকেন কিউব পাওয়া যায়। ৭ কাপ পানিতে ১ টি চিকেন কিউব দিয়ে একসাথে জ্বাল দিন। পানি কমে ৬ কাপ হয়ে এলে নামিয়ে নিন।
স্যুপ তৈরির প্রণালিঃ
মুরগীর মাংস কিউব করে কেটে লবন এবং সয়াসস মেখে ২০ মিনিট রেখে দিন। ২০ মিনিট পর সসপ্যানে তেল গরম করে রসুন কুচি দিয়ে লাল করে ভেজে মুরগীর মাংস দিন। এবার গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে আগেই করে রাখা চিকেন স্টক দিয়ে দিন। স্যুপ ফুটে উঠলে এতে চিনি, লবন ও সুইট কর্ণ দিন। ১/২ কাপ গরম চিকেন স্টকে কর্ণফ্লাওয়ার গুলে ঢেলে দিন। এরপর ডিম ফেটে নিয়ে একটু উঁচু থেকে স্যুপের উপর ঢালুন, এ সময় ঘন ঘন নাড়তে হবে। সবশেষে টেস্টিং সল্ট, সয়াসস, সিরকা দিন। ফুটে উঠলে কাঁচামরিচ কুচি, লেবুর রস দিয়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
মুরগীর হাড় গুলো ধুয়ে সামান্য আদা বাটা, রসুন বাটা ও লবন, ১ টি তেজপাতা ও দুই লিটার পানিতে সেদ্ধ করুন। পানি শুকিয়ে অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। হয়ে গেল মুরগির স্টক।
আরো সহজে করতে পারেন, বাজারে এখন চিকেন কিউব পাওয়া যায়। ৭ কাপ পানিতে ১ টি চিকেন কিউব দিয়ে একসাথে জ্বাল দিন। পানি কমে ৬ কাপ হয়ে এলে নামিয়ে নিন।
স্যুপ তৈরির প্রণালিঃ
মুরগীর মাংস কিউব করে কেটে লবন এবং সয়াসস মেখে ২০ মিনিট রেখে দিন। ২০ মিনিট পর সসপ্যানে তেল গরম করে রসুন কুচি দিয়ে লাল করে ভেজে মুরগীর মাংস দিন। এবার গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে আগেই করে রাখা চিকেন স্টক দিয়ে দিন। স্যুপ ফুটে উঠলে এতে চিনি, লবন ও সুইট কর্ণ দিন। ১/২ কাপ গরম চিকেন স্টকে কর্ণফ্লাওয়ার গুলে ঢেলে দিন। এরপর ডিম ফেটে নিয়ে একটু উঁচু থেকে স্যুপের উপর ঢালুন, এ সময় ঘন ঘন নাড়তে হবে। সবশেষে টেস্টিং সল্ট, সয়াসস, সিরকা দিন। ফুটে উঠলে কাঁচামরিচ কুচি, লেবুর রস দিয়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
বোরহানি
উপকরণঃ মিষ্টি দই ১ কাপ; টক দই ১ কেজি; কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা চামচ; পুদিনা পাতা বাটা ১ চা চামচ; সরিষা বাটা ১ চা চামচ; বিট লবণ ১ চা চামচ; পানি পরিমাণমতো (পাতলা বা ঘন যেমনটি করতে চাইবেন); চিনি ১ টেবিল চামচ; লবণ ১ চা চামচ; সাদা গোল মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ।
প্রণালিঃ কাঁচা মরিচ, পুদিনা পাতা, একসাথে বেটে নিন। বিট লবণ পাটায় গুঁড়া করে পাউডার করে নিন। সমস্ত উপকরণ একসাথে অল্প পানি দিয়ে গুলে দইয়ের মধ্য দিন। এবার মিষ্টি দই, টক দই সহ সমস্ত উপকরণ এগ বিটার দিয়ে ১০ মিনিট বিট করুন বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। এবার ছাকনি বা কাপড় দিয়ে ছেকে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণঃ মিষ্টি দই ১ কাপ; টক দই ১ কেজি; কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা চামচ; পুদিনা পাতা বাটা ১ চা চামচ; সরিষা বাটা ১ চা চামচ; বিট লবণ ১ চা চামচ; পানি পরিমাণমতো (পাতলা বা ঘন যেমনটি করতে চাইবেন); চিনি ১ টেবিল চামচ; লবণ ১ চা চামচ; সাদা গোল মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ।
প্রণালিঃ কাঁচা মরিচ, পুদিনা পাতা, একসাথে বেটে নিন। বিট লবণ পাটায় গুঁড়া করে পাউডার করে নিন। সমস্ত উপকরণ একসাথে অল্প পানি দিয়ে গুলে দইয়ের মধ্য দিন। এবার মিষ্টি দই, টক দই সহ সমস্ত উপকরণ এগ বিটার দিয়ে ১০ মিনিট বিট করুন বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। এবার ছাকনি বা কাপড় দিয়ে ছেকে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
ছানার কাটলেট
উপকরণঃ ছানা দেড় কাপ; কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ; পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ; আদাবাটা আধা চা চামচ; গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; কণ ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ; ডিম (সাদা অংশ)১টি।
ছানা তৈরিঃ দুধ ৮ কাপ, সিকি কাপ লেবুর রস নিন।দুধ ফুটে উঠলে লেবুর রস দিয়ে দিন।দুধ ফেটে উঠলে পানি ঝরিয়ে ছানা তৈরি করে নিন।
প্রণালিঃ ছানার সঙ্গে সব উপকরণ ভালোভাবে মাখিয়ে কাটলেট তৈরি করে ভেজে নিন।
উপকরণঃ ছানা দেড় কাপ; কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ; পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ; আদাবাটা আধা চা চামচ; গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; কণ ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ; ডিম (সাদা অংশ)১টি।
ছানা তৈরিঃ দুধ ৮ কাপ, সিকি কাপ লেবুর রস নিন।দুধ ফুটে উঠলে লেবুর রস দিয়ে দিন।দুধ ফেটে উঠলে পানি ঝরিয়ে ছানা তৈরি করে নিন।
প্রণালিঃ ছানার সঙ্গে সব উপকরণ ভালোভাবে মাখিয়ে কাটলেট তৈরি করে ভেজে নিন।
প্রণ বল
উপকরণঃ ছোট চিংড়ি ১ কাপ; পাউরুটি ৩ কাপ; সয়াসস ১ টেবিল চামচ; আদাবাটা আধা চা চামচ; রসুনবাটা আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; লেবুর রস ১ চা চামচ; ডিম ১টি; টেস্টিং সল্ট সিকি চা চামচ; তেল পরিমাণমতো।
প্রণালিঃ পাউরুটির চারপাশ কেটে ছোট টুকরো করে নিন। চিংড়িতে বাকি সব উপকরণ মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার পাউরুটিতে গড়িয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিন।
উপকরণঃ ছোট চিংড়ি ১ কাপ; পাউরুটি ৩ কাপ; সয়াসস ১ টেবিল চামচ; আদাবাটা আধা চা চামচ; রসুনবাটা আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; লেবুর রস ১ চা চামচ; ডিম ১টি; টেস্টিং সল্ট সিকি চা চামচ; তেল পরিমাণমতো।
প্রণালিঃ পাউরুটির চারপাশ কেটে ছোট টুকরো করে নিন। চিংড়িতে বাকি সব উপকরণ মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার পাউরুটিতে গড়িয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিন।
ব্রেড চিকেন রোল
উপকরণঃ পাউরুটি ৮ টুকরো; তরল দুধ দেড় কাপ; মুরগির মাংস আধা কাপ; পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ; গরম মসলা আধা চা চামচ; কাঁচা মরিচ ১ টেবিল চামচ; গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; আদাবাটা ১ চা চামচ; রসুনবাটা আধা চা চামচ; হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ; মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; তেল আধা কাপ।
প্রণালিঃ তেল গরম করে সব উপকরণ দিয়ে ভেজে পুর তৈরি করে নিন। পাউরুটি দুধে ভিজিয়ে চেপে বাড়তি দুধ ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার ভেতরে পুর ঢুকিয়ে রোল বানিয়ে নিন। এরপর তেলে ভাজুন।
উপকরণঃ পাউরুটি ৮ টুকরো; তরল দুধ দেড় কাপ; মুরগির মাংস আধা কাপ; পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ; গরম মসলা আধা চা চামচ; কাঁচা মরিচ ১ টেবিল চামচ; গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; লবন স্বাদমতো; আদাবাটা ১ চা চামচ; রসুনবাটা আধা চা চামচ; হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ; মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ; তেল আধা কাপ।
প্রণালিঃ তেল গরম করে সব উপকরণ দিয়ে ভেজে পুর তৈরি করে নিন। পাউরুটি দুধে ভিজিয়ে চেপে বাড়তি দুধ ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার ভেতরে পুর ঢুকিয়ে রোল বানিয়ে নিন। এরপর তেলে ভাজুন।
No comments:
Post a Comment